ঢাকা ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আল ঈমান ইন্সটিটিউট এর একজন শিক্ষার্থী হতে পেরে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি এবং আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি শুকরিয়া জানাচ্ছি। ছোট বেলায় কম বেশি আমরা সবাই ই আরবি শিক্ষা নিয়েছি। কিন্তু সেখানে অনেক ভুল ভ্রান্তি রয়ে গিয়েছিল। কাজের ব্যস্ততা ও সুযোগের অভাবে আবার নতুন করে আরবি শিক্ষা নেয়াটা সম্ভব হয়ে উঠে নাই। কিন্তু এই ইন্সটিটিউট এর সময়োপযোগী উদ্যোগের কারণে আবার আমরা সহীহ ভাবে কুরআন শিক্ষার যে সুযোগ পেয়েছি সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই এই প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত সকলকে। জুম প্ল্যাটফর্মে শিক্ষাদান আমাদেরকে সুযোগ করে দিয়েছি ঘরে বসে দেশের দূর দূরান্তে থাকা মা, বোন, ভাইদেরকে কুরআন শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার। আলহামদুলিল্লাহ। এ যে কত বড় সুযোগ এই ইনস্টিটিউটের সাথে যুক্ত না হলে অনুভব করতে পারতাম মা। প্রতিষ্টানটি শুধু কুরআন শিক্ষা দেয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন নাই, কুরআন শিক্ষার পাশাপাশি নবিজীর সিরাত, ইসলামিক আকীদাহ, ফিকহুত ত্বহারাত সম্পর্কে শিক্ষা দান ও নানারকম জনসচেতনতা মূলক কর্মকান্ড এবং আত্ম উন্নয়ক মূলক আলোচনার মাধ্যমে আমাদের আত্মার বিকাশ সাধনে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। শুক্রবার সকালের সূরা কাহফের আসর এই প্রতিষ্ঠানের আরেকটি বিশাল কর্ম পরিকল্পনা যার মাধ্যমে আমরা দিনটি সূরা কাহফ পাঠের মাধ্যমে শুরু করতে পারছি। সুবহানআল্লাহ। আমি মুসলমান ভাই বোনদের আহ্বান করছি এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হয়ে নিজেদের আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে কুরআন ও সুন্নাহ এর আলোকে জীবনকে পরিচালিত করার এই সুবর্ন সুযোগ কে কাজে লাগাতে। আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রতি আমাকে আল ঈমান ইনস্টিটিউটের সাথে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।ধন্যবাদ জানাই আমার সিনিয়র কলিগকে যিনি আমাকে এই প্রতিষ্ঠানের খোঁজ দিয়েছিলেন। আল ঈমান ইনস্টিটিউটকে সাদুবাদ জানাই সময়ের দাবি এই উদ্যোগ নেয়ার জন্য, মহান আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন ও আমাদের সকলের কাজকে সহজ করে দিন, আমীন।